« »

Wednesday, August 8, 2012

মাটির পাত্রে খাবার সংরক্ষন


যা যা লাগবেঃ
১. দুইটি ভিন্ন সাইজের মাটির পাত্র (একটির চেয়ে অপরটি কিছুটা বড় আকারের)
২. একটি তোয়ালে বা মোটা কাপড়
৩. মোটা বালি
৪. কাদামাটি বা পুডিং(মাটির পাত্রে ছিদ্র থাকলে বন্ধ করার জন্য)
৫. পানি

Saturday, April 28, 2012

কাগজ দিয়ে বাক্স

Thursday, April 26, 2012

বানিয়ে নিন সূর্যঘড়ি

যা যা লাগবেঃ
১. কাগজ (রঙিন ও কমপক্ষে A4 সাইজের হলে ভাল হয়)
২. চাঁদা
৩. স্কেল
৪. পেন্সিল
৫. মার্কার
৬. কম্পাস
৭. আঠা

Tuesday, April 24, 2012

গরিবের এয়ারকুলার

যা লাগবেঃ
- ১টি প্লাস্টিকের বক্স
- ১টি ২.৫ ইঞ্চি পিভিসি এলবো পাইপ
- ১টি ৬ ইঞ্চি পিভিসি পাইপ
- ১টি ছোট ফ্যান
- ছুরি
- পিভিসি আঠা

Thursday, March 15, 2012

হাম লোগঃ হিন্দি সিরিয়ালের সূচনা হয়েছিল যার মাধ্যমে

টিভি দেখার ক্ষেত্রে মহিলাদের একনম্বর ফেভারিট হল হিন্দি সিরিয়াল। বর্তমানে ভারতীয় টিভি চ্যানেলগুলোতে প্রচারিত (পুরুষদের জন্য চরম বিরক্তিকর!) হিন্দি সিরিয়ালের সূচনা হয়েছিল হাম লোগ এর মাধ্যমে। ১৯৮৭ সালের ৭ই জুলাই এটি সর্বপ্রথম প্রচারিত হয় ভারতীয় রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেল দূরদর্শনে। সেই সময় দূরদর্শনই ছিল ভারতের একমাত্র টেলিভিশন মাধ্যম।

Wednesday, March 14, 2012

ভারতবর্ষে চা জনপ্রিয় করতে বিজ্ঞাপনের ব্রিটিশ নমুনা

ব্রিটিশদের বিনা পয়সায় চা পান করানোর ঘটনা এখন ইতিহাস। ব্রিটিশ আমলেই চায়ের সঙ্গে এ দেশের মানুষের পরিচয় শুরু। আজ থেকে ১৫৮ বছর আগে ১৮৫৪ সালে সিলেটের মালনিছড়ায় প্রথম চা বাগান তৈরি হয়। শুরু হয় বাণিজ্যিক চা উৎপাদন।

আজকের দিনের অপরিহার্য এই পানীয়কে ভারতবর্ষে ঢুকতে হয়েছিল অনেক বাধাবিঘ্ন ও ঝুটঝামেলা পার করে। ছোট ছোট দোকান খোলার জন্য নামমাত্র দামে, বাকিতে ও বিনা মূল্যে চা সরবরাহ করেছে ব্রিটিশ কোম্পানিগুলো। ব্রিটিশরা প্রথমেই বুঝেছিল, এখানে চা-চাষকে জনপ্রিয় ও গ্রহণযোগ্য করে তোলা যাবে না, যদি বাঙালিদের কাছে চায়ের মর্ম পৌঁছে দেওয়া না হয়। ‘অসম চা কোম্পানি’ নামের প্রথম চা কোম্পানি প্রতিষ্ঠার পর ইংরেজরা চা নিয়ে আনুষ্ঠানিক বিজ্ঞাপনে নামে। বিশেষজ্ঞ দিয়ে তখনই প্রথম বের করা হয় চা পানের বিজ্ঞানসম্মত উপকারিতা। চমক দেওয়া ভাষা দিয়ে তৈরি করা হয় নানামুখী প্রচারপত্র।  সংবাদপত্রে প্রকাশিত বিজ্ঞাপনের ভাষা ছিল এমন—প্রাণশক্তি ও উৎসাহের উৎস এবং ম্যালেরিয়ানাশক—ভারতীয় চা। দরকার হলেই ভারতীয় চা ব্যবহার করে অচিরে শরীর-মন সতেজ করে তোলা যায়, এ যে কত বড় সান্ত্বনা, তা বলা যায় না। সারা দিনের কঠিন শারীরিক পরিশ্রম বা মাথার কাজের পর এক পেয়ালা ভালোভাবে তৈরি দেশি চা খেলেই শরীর সজীব ও মন প্রসন্ন হয়ে উঠবে। সত্যিই চা জাগ্রত জীবনীশক্তির আধার। সকালবেলা নিয়ম করে অন্তত দুই পেয়ালা ভালো দেশি চা রোজ পান করুন, জড়তা দূর হয়ে যাবে—সারা দিন শরীর মজবুত থাকবে, আবার দিনের শেষে দুই পেয়ালা চা পান করবেন—সারা দিনের খাটুনির পর মধুর বিশ্রামের কোনো ব্যাঘাত ঘটবে না।
চা মার্কেটিংয়ের জন্য বেছে নেওয়া হয় ট্রেন স্টেশনসহ বিভিন্ন লোকালয়। রেলস্টেশন, লঞ্চঘাট, স্টিমার ঘাটসহ পাবলিক প্লেসে বিজ্ঞাপন ফলক লিখে প্রচার শুরু করে। সমাজে চা জনপ্রিয় করে তোলার জন্য শহর, বন্দর, নগর ও লোকালয় যেমন রেল স্টেশন কিংবা স্টিমারঘাটে টি-স্টল গড়ে তোলা হতো কম্পানিগুলোর উদ্যোগে। তা ছাড়া দর্শনীয় স্থানে বিভিন্ন স্লোগান সংবলিত বিজ্ঞাপন দেওয়া হতো। সেসব বিজ্ঞাপনে চা পানের গুণকীর্তন করা হতো। যেমন-চা পানে শরীর সতেজ ও চাঙা হয়, আমাশয় ও প্লেগ রোগ সারে প্রভৃতি।





দেশ পত্রিকার তৃতীয় বর্ষ ৩ সংখ্যায় (৭ ডিসেম্বর ১৯৩৫ সালে প্রকাশিত) আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়ের একটি কলাম প্রকাশিত হয়। লেখাটির শিরোনাম ছিল ‘চা-এর প্রচার ও দেশের সর্ব্বনাশ’। বেশ বড় আকারের প্রবন্ধে তিনি ব্রিটিশদের চা নিয়ে মাতামাতির কঠোর সমালোচনা করে বলেন, ‘শীত-প্রধান দেশে চা-পানের কিছু প্রয়োজন থাকিতে পারে সত্য, কিন্তু আমাদের উষ্ণ দেশে উহার কোনই সার্থকতা নাই। সাহেবরা যখন চা পান করে, তখন তাহার সঙ্গে অনেক কিছু পুষ্টিকর খাদ্যসামগ্রী পেটে পড়ে, কিন্তু কলিকাতা, বোম্বাই প্রভৃতি নগরের স্বল্প বেতনভুক্, শীর্ণ কেরাণী আহার্য্য ও পানীয়ের উভয়বিদ প্রয়োজনে চা পান দ্বারাই মিটাইয়া থাকেন। আপিসে আসিয়া ২/১ ঘণ্টা কাজে বসিতে না বসিতেই ইহারা চা-এর তৃষ্ণায় কাতর হন। কঠোর পরিশ্রমের মধ্যে চা পান করিয়া ইঁহারা ক্ষণিকের জন্য কিঞ্চিত আরাম ও উত্তেজনা এবং স্ফূর্তি অনুভব করেন। আবার সেই একঘেয়ে হুড়ভাঙ্গা খাটুনি—মধ্যে মধ্যে চা-এর পেয়ালায় চুমুক—ইহাই হইল কেরাণীর দৈনন্দিন জীবন। এই প্রকারে সারা দিনরাত প্রায় পাঁচ ছয় পেয়ালা চা। এই বদ অভ্যাসের পক্ষে তিনি এই যুক্তি দেখাইয়া থাকেন যে, উহাতে ক্ষুধা নষ্ট হয়, সুতরাং ব্যয়সাধ্য পুষ্টিকর আহার্য্যেও আর প্রয়োজন পড়ে না।’ চা নিয়ে ইংরেজদের বিজ্ঞাপনী ভাষার সমালোচনা করে তিনি আরেক জায়গায় বলেন, ‘অতিরঞ্জন, অতিভাষণ ও মিথ্যাভাষণ উক্ত প্রচারকার্য্যের মূলমন্ত্র। ইউরোপে চায়ের বাজার মন্দা যাইতেছে, তাই সেখানকার মন্দা এতদ্দেশে উশুল করিবার জন্য টী অ্যাসোসিয়েশন জনসাধারণের মুখে চা-এর বিষপাত্র তুলিয়া ধরিতে মরিয়া হইয়া লাগিয়াছেন। ৫/৬ কোটি ভুখারী, দারিদ্র্য ও উপবাস তাহাদের নিত্যসঙ্গী, পেট ভরিয়া আহার কাহাকে বলে জানে না, কিন্তু তাহাতে কি যায় আসে? অর্থলোলুপ স্বার্থান্বেষী ধনিক ও বণিক সমাজ স্বকার্যসাধনে কোন জীন উপায় বা চাতুরীর আশ্রয় লইতে কুণ্ঠিত হয় না। মিথ্যা প্ররোচনায় মুগ্ধ করিয়া হতভাগ্যদিগকে ঊর্ণনাভের জালে জড়িত করিতেই ইহাদের উৎসাহের কমতি নাই।’ আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায় বলেন, ‘মুষ্টিমেয় নির্মম ধনিকের লালসা-বহ্নি, তাহাতে পতঙ্গের ন্যায় আত্মাহুতি দিতেছে সাধারণ জনগণ।’ তৎকালীন একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক জন ফিসারের উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেন, ‘হুইস্কির বোতল কিংবা চায়ের পাত্র ইহাদের কোনটি যে অধিকতর মারাত্মক, তাহা নিশ্চিতরূপে বলা কঠিন।

সন্দেহ নেই, সেকালে ব্রিটিশের পণ্য প্রসারের জন্য অনেক ভারী চিন্তাশীল বাঙালির সহায়তা ছিল। সে সময় আধুনিক বিজ্ঞাপন ভাষার ব্যাপ্তি আজকের মতো ছিল না। এখন বিজ্ঞাপনের অনেক ধারাও চালু হয়েছে। অনেক দক্ষ কর্মীরা কাজ করছেন বিজ্ঞাপনে। এটি এখন একটি পূর্ণাঙ্গ ইন্ডাস্ট্রি। বড় প্রতিষ্ঠানগুলো ৮-১০টি বিজ্ঞাপনও বানাচ্ছে। বিজ্ঞাপনের কারণে জনসাধারণ উদ্দিষ্ট পণ্যটি পরিহার করে—এমন ঘটনাও আছে। কিন্তু ব্রিটিশদের সময়ে তৈরি করা চায়ের বিজ্ঞাপনের সেই আবেদন যেন আজও তরতাজা। আচার্য্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায় আজ থেকে ৭৬ বছর আগে যে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, সেই সর্বনাশ হয়ে গেছে বহু আগে। কিন্তু এ কথাও অস্বীকার করা যাবে না যে বাংলাদেশ বছরে চা উৎপাদন করে প্রায় সাড়ে ৬০০ মিলিয়ন কেজি। অষ্টম রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে আমাদের চা যায় ২৫টি দেশে। আর ওই বিজ্ঞাপনের গুণেই হোক আর যেভাবেই হোক, দেশে প্রতিবছর চা-পায়ীর সংখ্যা বাড়ছে ৬ শতাংশ হারে।


চা পানকারী প্রথম বাঙালি
ব্রিটিশদের বসতির আগে বাংলায় চা-পানের প্রচলন হয়নি। তবে চীনে চা-পানের ইতিহাস অনেক পুরোনো; বিশেষভাবে তিব্বতে। সেই তিব্বতেই সর্বপ্রথম বাঙালি হিসেবে চায়ে আপ্যয়িত হয়েছিলেন অতীশ দিপঙ্কর ১০১১ খ্রিস্টাব্দে। ৯৮২ খ্রিস্টাব্দে বিক্রমপুরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন অতীশ দিপঙ্কর। জ্ঞান অর্জনের জন্য তিনি ১০১১ সালে ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রায় গিয়েছিলেন সেখান থেকে ফেরার পথে বাংলা-বিহারের রাজা মহীপালের অনুরোধে ভারতের বিহার রাজ্যের বিক্রমশীলা বিহারের অধ্যক্ষ হিসেবে কাজ করেন। সেখান থেকে নেপাল হয়ে তিনি তিব্বতে যান। সেখানে তাকে রাজকীয় সংবর্ধনা দেয়া হয়। এখানেই তিনি প্রথম চা পান করেন।

Tuesday, February 21, 2012

বিভিন্ন কোম্পানির লোগোতে গোপন বার্তা

আমরা প্রতিনিয়ত অনেক নামিদামি কোম্পানির লোগো দেখছি । দেখে খুব সাধারণ মনে হলেও এইসব কোম্পানির লোগোতে অনেক রহস্য বা গোপন বার্তা থাকে যা আমরা সাধারণভাবে দেখে বুঝতে পারিনা ।
০১. Unilever:

Unilever সম্পর্কে আমাদের সবার ধারণা আছে। ইউনিলিভার ফুড, বেভারেজের মধ্যে প্রায় সবধরনের সেবা ও পণ্যই প্রস্তুত করে থাকে। আর এই সব পন্যই তাদের লোগোর মধ্যে ভিবিন্ন চিহ্ন দিয়ে ফুটিয়ে তুলেছে। যেমন- হার্ট দিয়ে love, care and health, পাখি দিয়ে ফ্রিড়ম ও শার্ট দিয়ে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন কাপড় বোঝানো হয়েছে।

০২. IBM:

IBM এর লোগোতে দেখবেন আটটা লাইন সহজেই দেখা যায় যা দিয়ে গতি এবং ডায়নামিজম বোঝানো হয়েছে ।

০৩. Shark Energy Drink

Shark ওয়ার্ড দিয়ে একটি শার্কের ছবি ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।

০৪. Sun Microsystems:

Sun logo কোম্পানি কে সবদিক থেকে রিপ্রেজেন্ট করে । এই লোগোর যে দিক থেকে তাকান আপনি Sun দেখতে পাবেন।

০৫. Amazon.com:

এই লোগোটা দেখে মনে হয়না যে এর মাঝে আলাদা কোন বার্তা আছে। কিন্তু একটু ভাল করে লক্ষ করলে দেখবেন হলুদ একটা তীর চিহ্ন যা দিয়ে হাসি বোঝানো হয়েছে। একই সাথে তীর চিহ্নটি কানেক্ট করছে a ও z কে যা দিয়ে বুঝানো হয়েছে তাদের ষ্টোরে a to z সব পণ্যই পাওয়া যায়।

০৬. Formula 1:

এই লোগোতে তেমন গোপন কিছু না বুঝা গেলেও একটু সুক্ষভাবে দেখলে দেখলে একটা নাম্বার (১) দেখা যায়। এফ ও লাল স্টেপের মাঝে ১ টা ফুটিয়ে তুলা হয়েছে এবং লাল স্টেপ দিয়ে গতি বুঝানো হয়েছে ।

০৭. Fedex:

E এবং X এর মাঝে একটা তীর চিহ্ন দেখা যায় যা দিয়ে গতি বুঝানো হয়েছে।

০৮. Sony Vaio

Vaio এর প্রথম দুটি অক্ষর দিয়ে এনালগ সিগনাল বুঝায়। এর শেষের দুটি অক্ষর দেখতে 1 and 0 এর মত যা দিয়ে ডিজিটাল সিগনাল বোঝায়।

০৯. Google Logo:

See the nice Google Logo for 2008. Google” celebrated its 25 years of TCP/IP it revealed its logo with hidden year “2008”.

১০. Hope For Children Initiative:

প্রথমে দেখে এই লোগোতে শুধু আফ্রিকার ম্যাপ মনে হলেও একটু ভাল করে লক্ষ করলে একটা শিশু ও প্রটেকটিভ বয়স্ক মানুষের চিহ্ন দেখা যায়।

১১. Logo !N3K8:

numeric and alphabets অক্ষর দিয়ে কোম্পানির নাম “intricate” ফুটিয়ে তোলা হয়েছে ।

১২. Eight Logo:

Eight এর প্রত্যেকটা অক্ষর নিওমারিক 8 দিয়ে বানানো হয়েছে ।

১৩. Concealed Logo:

শিশু দুটির হাতের মাঝে শান্তির প্রতিক পায়রা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে ।

১৪. Twins:

নাম্বার 2 দিয়ে n ও ২ দুটাই এবং কোম্পানির ক্রিয়েটিভ আইডিয়া ফুটে উঠেছে ।

১৫. 5.10 Logo:

 5 এবং10 কে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এই লোগোতে ।

১৬. "B" Logo:

এই লোগোতে “B” এবং “Bee”দুটাই বোঝানো হয়েছে ।

১৭. The Bison:

দেখতে একটা ষাড়ের মত মনে হলেও এর মাঝেই লুকানো আছে Bison কথাটি ।

১৮. Hammer Logo :

"H" এর মাঝে একটা হাতুড়ি দেখা যাচ্ছে।


১৯. Yoga Australia Logo:

দেখে মনে হচ্ছে একটি মেয়ে ইয়োগার পোজ দিচ্ছে। মেয়েটির হাত ও পায়ের মাঝখানে অষ্ট্রেলিয়ার ম্যাপ আঁকা হয়েছে ।

২০. Hartford Whalers:

এই লোগোতে এক সাথে তিনটি কনসেপ্ট তুলে ধরা হয়েছে। একটি তিমির লেজ, সবুজ অংশ দিয়ে “W” for Whalers এবং সাদা অংশ দিয়ে “H” for Hartford বোঝানো হয়েছে ।

২১. Toblerone:

একটু ভাল করে দেখলে এই লোগোতে একটি ভালুক ও একটি পর্বত দেখতে পাবেন ।

২২. Big Ten Logo:

লোগোর মাঝখানে “11″ সংখ্যাটি দেখা যাচ্ছে যা এই গ্রুপের সদস্য সংখ্যা প্রকাশ করে ।

২৩. Milwaukee brewers:

লোগোটা দেখতে বেসবল গ্লাবসের মত লাগলেও এর মাঝেই দলের নামের M ও b ফুটে উঠেছে ।

২৪. Amnesty International 30th Anniversary:

এই লোগোটি Amnesty International 30th Anniversary of Finnish Division এর। ৬ টি হাতকে ৫ আঙুল দিয়ে গুন করুন পেয়ে যাবেন 30th Anniversary occasion.

২৫. Horror Films:

নামের মত লোগোতেও কি ভুত দেখতে পাচ্ছেন?

২৬. nbc

 ৬ টা পেখম নিয়ে একটা ময়ুর দাড়িয়ে আছে ।

২৭. Treacy Shoes:

“T” and “S” এর মাঝে দেখুন, কি সুন্দর করে একটা জুতা বসিয়ে দিয়েছে ।

২৮. Zoorganic:

এই লোগোতে এক সাথে তিনটি প্রাণীকে দেখানো হয়েছে - ১.ঈগল ২.ঘোড়া ৩. wolf

২৯. peace:

এই লোগোতে একটু লক্ষ করলেই দেখতে পাবেন একটি মানুষ চেয়ে আছে শান্তির প্রতীক পায়রার দিকে ।

৩০. NorthWest Old Logo:

এই লোগোতে বৃত্তটার মাঝে N and W (north west) অক্ষর দুটির পাশাপাশি কর্নারে একটা ত্রিভুজ দিয়ে কম্পাসের সিম্বল ফুটিয়ে তোলা হয়েছে ।

৩১. Toyota:

টয়োটার লোগোটা আমরা প্রতিনিয়ত দেখছি, কিন্তু লোগোর মাঝে যে টয়োটা লিখা আছে তা আমরা কি কখনো খেয়াল করেছি ?

৩২. ED Logo:

এই লোগোটা দেখতে একটা প্লাগের মত মনে হলেও দেখুন এর মাঝেই E ও D শব্দ দুটোই আছে ।

৩৩. London Symphony Orchestra:

একটু মনযোগ দিয়ে দেখুন L, S, O এই তিনটা অক্ষর আছে লোগোতে ।


৩৪. Goodduck


g এর মধ্যেই নামের duck অর্থাৎ হাসকে ফুটিয়ে তুলেছে

৩৫. Bangladesh Parjatan Corporation:
 
এখানে Bangladesh Parjatan Corporation -এর B P C - কথাটা লুকিয়ে আছে। পাখির মাথার পেছনের অংশে B , পায়ের অংশ P এবং লেজের দিকটায় C ।

 
Design by Free WordPress Themes | Bloggerized by Lasantha - Premium Blogger Themes | Best WordPress Themes